বিহারের নওয়াদা জেলার অন্তর্গত হলদিয়া গ্রামের একটি নদী শুকিয়ে যাবার পর এই মসজিদটি দেখতে পাওয়া যায়।
মসজিদটি ১২০ বছর পুরানো, দীর্ঘ ৩০ বছর বা তারও বেশি সময় ধরে পানির নিচে ছিলো মাসজিদটি,
তবে অবাক হওয়ারই বিষয় যে
এই দীর্ঘ সময় মসজিদটি পানির নিচে থাকা সত্বেও মসজিদটি সম্পূর্ণ অক্ষত রয়েছে, এমনকি কাঠামোগত কোনোও ক্ষতি হয়নি।
👉স্থানীয় প্রবীণরা জানান, মসজিদটি বিংশ শতকের প্রথমদিকে নির্মিত হয়। মোগল রীতিতে মসজিদটির বয়স এখন প্ৰায় ১২০ বছর। স্থানীয়রা এ মসজিদের নাম দিয়েছিলেন
"নুরি মসজিদ"।
মাটি থেকে গম্বুজ পর্যন্ত মসজিদের উচ্চতা প্রায় ৩০ ফুট। ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দে এখানে ফুলওয়ারিয়া ড্যাম নির্মাণ শুরু হয়। সে সময় ঐ এলাকার অধিকাংশ বাসিন্দা ছিলেন মুসলিম, এই মসজিদেই তারা নিয়মিত নামাজ আদায় করতেন। কিন্তু সরকার ঐ এলাকায় বাঁধ নির্মাণ সিদ্ধান্ত নেওয়ায় এলাকাবাসীকে অন্য একটি গ্রামে স্থানান্তরিত করে। বাঁধ নির্মাণের সময় প্রয়োজন না হওয়ায় কৰ্তৃপক্ষ মসজিদটির দিকে হাত বাড়ায় নি।
বর্তমানে বাঁধের পানি শুকিয়ে গেলেও পুরো এলাকা কাদাময় হয়ে আছে।
এরমধ্যে কৌতূহলী মুসলিমরা কাঁদা মাড়িয়ে মসজিদে প্রবেশ করেন। তারা দেখতে পান মসজিদটি পুরোপুরি অক্ষত রয়েছে! কয়েক দশক ধরে ডুবে থাকাতেও কাঠামোর সামান্যতম ক্ষতি হয়নি।তথ্য সংগ্রহ-এক্সপ্রেস ট্রিবিউন
মসজিদটি ১২০ বছর পুরানো, দীর্ঘ ৩০ বছর বা তারও বেশি সময় ধরে পানির নিচে ছিলো মাসজিদটি,
তবে অবাক হওয়ারই বিষয় যে
এই দীর্ঘ সময় মসজিদটি পানির নিচে থাকা সত্বেও মসজিদটি সম্পূর্ণ অক্ষত রয়েছে, এমনকি কাঠামোগত কোনোও ক্ষতি হয়নি।
👉স্থানীয় প্রবীণরা জানান, মসজিদটি বিংশ শতকের প্রথমদিকে নির্মিত হয়। মোগল রীতিতে মসজিদটির বয়স এখন প্ৰায় ১২০ বছর। স্থানীয়রা এ মসজিদের নাম দিয়েছিলেন
"নুরি মসজিদ"।
মাটি থেকে গম্বুজ পর্যন্ত মসজিদের উচ্চতা প্রায় ৩০ ফুট। ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দে এখানে ফুলওয়ারিয়া ড্যাম নির্মাণ শুরু হয়। সে সময় ঐ এলাকার অধিকাংশ বাসিন্দা ছিলেন মুসলিম, এই মসজিদেই তারা নিয়মিত নামাজ আদায় করতেন। কিন্তু সরকার ঐ এলাকায় বাঁধ নির্মাণ সিদ্ধান্ত নেওয়ায় এলাকাবাসীকে অন্য একটি গ্রামে স্থানান্তরিত করে। বাঁধ নির্মাণের সময় প্রয়োজন না হওয়ায় কৰ্তৃপক্ষ মসজিদটির দিকে হাত বাড়ায় নি।
বর্তমানে বাঁধের পানি শুকিয়ে গেলেও পুরো এলাকা কাদাময় হয়ে আছে।
এরমধ্যে কৌতূহলী মুসলিমরা কাঁদা মাড়িয়ে মসজিদে প্রবেশ করেন। তারা দেখতে পান মসজিদটি পুরোপুরি অক্ষত রয়েছে! কয়েক দশক ধরে ডুবে থাকাতেও কাঠামোর সামান্যতম ক্ষতি হয়নি।
শুনে ভালো লাগছে
ReplyDeleteআলহামদুলিল্লাহ
তবে....…..
শুনে খুশি হলাম আলহামদুলিল্লাহ
ReplyDelete