হামাসের সামরিক শাখা কাসাম আল ব্রিগেড জানিয়েছে,
মুজাহিদগণ গাজা শহরের আশ-শিফা হাসপাতালের আশপাশে সাতটা সাঁজোয়া যান ও ইসরাইলি জংগীদের টার্গেট করে , এর মধ্যে আল ইয়াসিন রকেট দিয়ে পাঁচটা ইসরাইলি জংগী সাঁজোয়া যান উড়িয়ে দিয়েছে,
আরেকটি বিবৃতিতে দুটি ইয়াসিন রকেট দিয়ে আরো দুইটি যানকে ধ্বংস করার কথা জানায়,
মুজাহিদরা টিপিজি শেল দিয়ে জঙ্গি ইসরাইলি বাহিনীর উপর হামলা করে, এতে জঙ্গিরা হতাহত হয়েছে বলে জানিয়েছে কাসাম আল ব্রিগেড,
আল-কুদস ব্রিগেড জানিয়েছে ;
তারা কেন্দ্রীয় প্রদেশের উত্তরে নেটজারিমের পশ্চিমে দখলদার জংগী ইসরাইলি বাহিনীর উপর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে,
এদিকে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী আল-মুজাহিদীন আন্দোলনের সামরিক শাখা আল-মুজাহিদীন ব্রিগেড জানিয়েছে,
তাদের মুজাহিদ যুদ্ধারা গাজা শহরের আশ-শিফা হাসপাতাল কমপ্লেক্সের কাছে জঙ্গি দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর সাথে মুখোমুখি যুদ্ধ করেছে,
একইভাবে আল-আকসা শহীদ ব্রিগেড নিশ্চিত করেছে,
তাদের যুদ্ধারা আশ-শিফা হাসপাতালের কাছে মেশিনগান ও আরপিজি শেল ব্যবহার করে হামলাকারী জঙ্গি ইসরাইলি বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে আর
আশ-শিফা হাসপাতালের কাছে দখলদার জঙ্গি ইসরাইলি বাহিনীর সাথে মুখোমুখি যুদ্ধে আল-নাহাল ব্রিগেডের একজন ফাস্ট সার্জেন্টের শাহাদাতবরণের বিষয়টি !
ইসরাইলি মিডিয়া জানিয়েছে,
ইসরাইলি বাহিনীর একটা ইউনিট আশ-শিফা হাসপাতালের আশপাশের এলাকায় প্রবেশ করেছিল তখন তারা স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনি যুদ্ধাদের অতর্কিত হামলার শিকার হয়,
হামাস এক বিবৃতিতে বলেছে,
বিগত প্রায় ছয় মাস যাবত ফিলিস্তিনি জনগণের অটল অবস্থান ও প্রতিরোধ দখলদার জঙ্গি ইহুদীবাদী ইসরাইলের যুদ্ধে জয়ের আশাকে সুদূর পরাহত করে দিয়েছে,
গাজায় স্থল আগ্রাসনের শুরুর দিকে ইহুদীবাদী দখলদার জঙ্গি ইসরাইলি বাহিনী আশ-শিফা হাসপাতালে হামলা করে মৃত্যুপরিতে পরিনত করেছিল, এরপর ইহুদীবাদী জঙ্গিরা চলে যাওয়ার পর গাঁজার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর পুনরায় হাসপাতালটিকে মেরামত করে, বর্তমানে সেখানে শত শত আহতের চিকিৎসা চলছে এর পাশাপাশি প্রায় ৩০ হাজার বেসামরিক নাগরিক সেখানে অংশগ্রহণ করেছেন,
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ইহুদিবাদী জঙ্গি নেতানিয়াহু দাবী করে গাঁজা উত্তরাঞ্চল থেকে হামাসকে হটিয়ে দিয়েছে তার বাহিনী,
কিন্তু সেসব অঞ্চলে এখনো ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী হামাসের প্রতিরোধের মুখোমুখি হতে হচ্ছে ইহুদীবাদী জঙ্গি ইসরাইলি বাহিনীর,
ইসরাইলি মিডিয়া মারিভ জানিয়েছে,
যুদ্ধের উপর নেতানিয়াহুর কর্তৃত্ব ক্রমেই কমছে!
Thanks everyday